প্রথম পর্যায়ে কেবল সাধারণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ দেয়া হবে। পর্যায়ক্রমে বিশেষায়িতগুলোতেও নিয়োগ কার্যকর করা হবে।
এ পদগুলো নারী শিক্ষকদের জন্য সংরক্ষিত করা হয়েছে। প্রথম পর্যায়ে এনটিআরসিএ প্রায় ১ হাজার ২০০ জনকে এ দুই বিষয়ে নিয়োগ দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, সারাদেশে ৩৯ হাজার ৫৩৫ জন শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম আগামী ৭ মার্চ শেষ হওয়ার কথা রয়েছে। এরপর বিশেষ কোটায় (নারী) শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হবে।
তারা জনান, ৩৯ হাজার ৫৩৫ পদের জন্য প্রায় ২৬ লাখ আবেদন এলেও প্রায় ৫ হাজার পদে আবেদন আসেনি। এ কারণে এসব পদ শুন্য রয়ে গেছে। তাই আগামী ২ মাসের মধ্যে এই ৫ হাজার ও নারী কোটায় প্রায় ১ হাজার ২০০ শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।
তারা আরও বলেন, যদি শুধু নারী কোটায় পদ পূরণ না হয় তবে, সেসব পদে পুরুষ শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে পদ পূরণ করা হবে। এ কার্যক্রম শেষে আগামী আগস্ট-সেপ্টেম্বর মাসে আরও প্রায় ৬০ হাজার শূন্য পদে শিক্ষক নিয়োগ কার্যক্রম শুরু করা হবে।
জানতে চাইলে এনটিআরসিএ’র চেয়ারম্যান এস এম আশফাক হুসেন বলেন, এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী মহিলা কোটায় শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হবে। আগামী দুই মাসের মধ্যে এ কার্যক্রম শুরু করা হবে।